
চলুন ইতিহাস গড়ি, একসাথে
কবির আহমদ বৃহত্তর খিলগাঁও, সবুজবাগ, মুগদা শিক্ষাক্ষেত্রে একটি মডেল এলাকায় রুপান্তরের স্বপ্ন দেখেন। এছাড়া রাস্তাঘাট পয়ঃ নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা, মশামুক্ত খিলগাঁও, মাদকমুক্ত খিলগাঁও সন্ত্রাসী ও চাঁদামুক্ত খিলগাঁও এর স্বপ্ন দেখেন। এছাড়া মুগদা হাসপাতালকে আরো বৃহত্তর পর্যায়ে উন্নীত করে জনসাধারনের আস্থার হাসপাতালে রুপান্তর, সম্ভাবনার অপার দিগন্ত গ্রীন মডেল টাউনের উন্নয়ন, সুবিধাবৃদ্ধি ও আরো অধিক কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করে সর্বস্তরের জনগণের পাশে থাকতে চান।
পরিকল্পিত আবাসন ব্যবস্থা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, খেলার মাঠ, মসজিদ, পার্ক ও প্রয়োজনীয় কবরস্থান নির্মান, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, প্রশস্ত রাস্তা নির্মান, কাঁচা রাস্তা পাকাকরণ, ব্রিজ নির্মাণ, পুরাতন রাস্তা সংস্কার ও উন্নয়ন করে এলাকাবাসীর পাশে থাকতে চান। দূর্নীতি ও সন্ত্রাস, মাদকমুক্ত সমাজ গড়া, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, মাদক, ইভটিজিং, কিশোরগ্যাং প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ, মানিকনগর, মুগদা, মান্ডা, নন্দীপাড়া, দাশেরকান্দি, মেরাদিয়ার পুরাতন খাল খনন, খালের পাশে ওয়াকওয়ে নির্মাণ, সবুজায়ন ও পরিকল্পিত পয়ঃ নিষ্কাশনের মাধ্যমে পানি নিষ্কাসন করা, সড়ক ও জনপদ বিভাগ এবং সিটি কর্পোরেশনের মাধ্যমে আধুনিক ড্রেনেজ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী
ঢাকা-৯ (খিলগাঁও, সবুজবাগ, মুগদা)
জনাব কবির আহমদ ১৯৬৭ সালের ১৫ মার্চ ফেনী জেলার সদর উপজেলার শর্শাদি ইউনিয়নের
সম্ভ্রান্ত মিঝি বংশে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মৌলভি জালাল আহমদ ও মাতা ছেমনা বেগম এর ৩ ছেলে ও ৪ কন্যার মধ্যে তিনি ৬ষ্ঠ। তার সহধর্মিনী মোমেনা জাহান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলাম শিক্ষায় এমএ গ্রাজুয়েট। তাদের ৩ কন্যা সন্তান।
১৯৮২ সালে ঐতিহ্যবাহী শর্শদি হাইস্কুল থেকে কৃতিত্বের সাথে মাধ্যমিক, ১৯৮৪ সালে ফেনী সরকারী কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক, ১৯৮৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবস্থাপনায় এম. কম ডিগ্রী অর্জন করেন।
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে সম্মান করে, তাঁদের কল্যাণ ও অধিকার রক্ষাই আমাদের অগ্রাধিকার। কবির আহমদ বিশ্বাস করেন—জনগণের পাশে থেকে, তাঁদের সমস্যার সমাধানে কাজ করাই একজন নেতৃত্বের প্রকৃত দায়িত্ব।
মুগদা মেডিকেল কলেজকে ৫০০ শয্যা থেকে ১০০০ শয্যায় উন্নীত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। এছাড়াও, এনজিওগ্রামসহ সকল প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার (ইনভেস্টিগেশন) সুবিধা নিশ্চিত করার উপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করব। নার্সিং কলেজসহ অন্যান্য বেসরকারি হাসপাতালগুলোর উন্নয়নে সহযোগিতা প্রদান এবং জনসাধারণের দোরগোড়ায় মানসম্মত চিকিৎসা সেবা পৌঁছে দিতে আমি কার্যকর ভূমিকা পালনের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাব।
ইসলামী শ্রম আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করা, শ্রমিক শোষণ ও নির্যাতন বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
পরিবহন শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দখলদারিত্ব বন্ধ করা, শ্রমিকদের চাঁদার টাকা ভাগভাগি না করে শুধুমাত্র শ্রমিকদের স্বার্থে তথা শ্রমিকদের বিপদ আপদে ব্যবহার করা নিশ্চিতকল্পে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ।
নারীদের শিক্ষার প্রসার, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, নারী নির্যাতন প্রতিরোধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ।
যুবকদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে সহায়তা প্রদান করা হবে এবং তাদেরকে মাদক ও অন্যান্য সামাজিক অবক্ষয় থেকে দূরে রাখতে বিভিন্ন সচেতনতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে। কর্মমুখী শিক্ষা ও কারিগরি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যুবকদের দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তোলা হবে, যা তাদের আত্মনির্ভরশীল হতে সহায়তা করবে।
একটি পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করতে আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি চালু করা হবে। নির্দিষ্ট স্থানে বর্জ্য ফেলার ব্যবস্থা, বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাব্যতা যাচাই করা হবে। সবুজায়ন ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির মাধ্যমে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্ব দেওয়া হবে।
কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ভোকেশনাল কলেজ প্রতিষ্ঠা, যুবকদের মাদক, নেশা থেকে বের হয়ে কর্মের প্রতি আগ্রহী করার জন্য সভা-সমাবেশ, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামের ব্যবস্থা করা এবং আত্মকর্মসংস্থানের লক্ষ্যে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কাজে লাগানো, ব্যাংক থেকে সহজ শর্তে ঋনের ব্যবস্থা করে যুবকদের কাজের প্রতি মনযোগী করার পদক্ষেপ গ্রহণ।
বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত অবসর প্রাপ্ত সিনিয়র সিটিজেনদের অবসর ভাতা প্রাপ্তিতে সহযোগিতা ও চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করা।
নারী, শিশু, বয়স্ক মা-বাবাসহ সমাজের অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মৌলিক অধিকার ও সরকারি সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা।
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Ut elit tellus, luctus nec ullamcorper mattis, pulvinar dapibus leo.